বিপাকে এবার দেবতার অর্থ! ইয়েস ব্যাংকে আটকে জগন্নাথ দেবের কোটি কোটি টাকা!

সম্প্রতি ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক- এর তরফে ঘোষণা করা হয়, গ্রাহকরা ৫০ হাজার টাকার বেশি তুলতে পারবেন না ইয়েস ব্যাংক থেকে। বিয়ে বা চিকিৎসার জন্য,বিশেষ অনুমতিতে তোলা যাবে ৫ লক্ষ টাকা। যদিও এই নির্দেশের পরই বিপাকে পড়েন ওই ব্যাংকের গ্রাহকরা। যা নিয়ে, ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে সরব বিরোধীরাও।

উল্লেখ্য, এই ঘটনার পরেই চিন্তিত হয়ে পড়ে পুরী মন্দিরের পরিচালন কমিটি। সর্বভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, এরফলে তড়িঘড়ি বৈঠক ডাকে মন্দির কমিটি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ইয়েস ব্যাংকের থেকে সব অর্থ পাঠানো হবে কোনও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে। সেইমতো চিঠি দেওয়া হয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে। কিন্তু ব্যাংকের তরফে মোট তিনবার টাকা নেওয়ার কথা বলা হয় মন্দির কমিটিকে। যদিও, মন্দির সূত্রে খবর, এই উত্তরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেনি জগন্নাথ মন্দিরের পরিচালন কমিটি। ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, এই আটকে থাকা অর্থ নিয়ে মন্দির কমিটির কারওর কারোওর আশঙ্কা, বিপুল পরিমাণ অর্থের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে, এই নিয়ে। উল্লেখ্য, প্রাক্তন মন্দির কর্তা মহেশ মোহন্তি’র উদ্যোগেই মূলত, এই অর্থ রাখা হয়েছিল ওই ব্যাংকে। এই পরিস্থিতিতে মোহন্তি জানান, মন্দির কমিটি জরুরি ভিত্তিতে বৈঠকে বসুক ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এর সঙ্গে।

যদিও এই ঘটনার সঙ্গেও জড়িয়েছে রাজনীতি। ওড়িশার বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ইতিমধ্যেই সরব হয়েছে। অসন্তোষ প্রকাশ করেছে ওই রাজ্যের শাসকদল, বিজু জনতা দল‌ও। তবে, বিজেপি নেতাদের তরফে এই সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেই জানানো হয়েছে।

সম্প্রতি ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক- এর তরফে ঘোষণা করা হয়, গ্রাহকরা ৫০ হাজার টাকার বেশি তুলতে পারবেন না ইয়েস ব্যাংক থেকে। বিয়ে বা চিকিৎসার জন্য,বিশেষ অনুমতিতে তোলা যাবে ৫ লক্ষ টাকা। যদিও এই নির্দেশের পরই বিপাকে পড়েন ওই ব্যাংকের গ্রাহকরা। যা নিয়ে, ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে সরব বিরোধীরাও।

উল্লেখ্য, এই ঘটনার পরেই চিন্তিত হয়ে পড়ে পুরী মন্দিরের পরিচালন কমিটি। সর্বভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, এরফলে তড়িঘড়ি বৈঠক ডাকে মন্দির কমিটি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ইয়েস ব্যাংকের থেকে সব অর্থ পাঠানো হবে কোনও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে। সেইমতো চিঠি দেওয়া হয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে। কিন্তু ব্যাংকের তরফে মোট তিনবার টাকা নেওয়ার কথা বলা হয় মন্দির কমিটিকে। যদিও, মন্দির সূত্রে খবর, এই উত্তরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেনি জগন্নাথ মন্দিরের পরিচালন কমিটি। ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, এই আটকে থাকা অর্থ নিয়ে মন্দির কমিটির কারওর কারোওর আশঙ্কা, বিপুল পরিমাণ অর্থের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে, এই নিয়ে। উল্লেখ্য, প্রাক্তন মন্দির কর্তা মহেশ মোহন্তি’র উদ্যোগেই মূলত, এই অর্থ রাখা হয়েছিল ওই ব্যাংকে। এই পরিস্থিতিতে মোহন্তি জানান, মন্দির কমিটি জরুরি ভিত্তিতে বৈঠকে বসুক ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এর সঙ্গে।

যদিও এই ঘটনার সঙ্গেও জড়িয়েছে রাজনীতি। ওড়িশার বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ইতিমধ্যেই সরব হয়েছে। অসন্তোষ প্রকাশ করেছে ওই রাজ্যের শাসকদল, বিজু জনতা দল‌ও। তবে, বিজেপি নেতাদের তরফে এই সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেই জানানো হয়েছে।

ছবি: ফাইল চিত্র, ফেসবুক এবং টুইটার থেকে সংগৃহীত।

07.03.2020

52 views